অনেক আশা নিয়ে বুক বাধা সেই মুফতির সব আশা আজ নিরাশা হয়ে গেল,
তিনি চেয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে "কাওমি জননী" উপাধি দেয়ার কারণে যদি কোন রকমের মনোনয়ন পান তাহলে তিনি ইলেকশন করবেন, কিন্তু তিনি মনোনয়ন পাননি , বিষয় টি যে সুত্র ধরে এগিয়ে যাচ্ছিল তা হচ্ছে , দেশের কাওমী মাদ্রাসার আলেমদের অনেক স্বপ্ন ছিল যে তাদের সার্টিফিকেটের মান সরকারি হওয়া, এরই জের ধরে বাংলাদেশের লক্ষ আলেমের সেরে তাজ আল্লামা আহমদ শফী এর মত নিষ্পাপ একজন বৃদ্ধ মানুষের নাম করে কিছু ভণ্ড মুফতি সাহেবগণ সুবিধা ভোগ করার জন্য একটু বেশি বাড়াবাড়ি করে সমমানের সার্টিফিকেট এর সুবিধা অর্জন করেন, এই বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়েব সাইটে অনেক লেখালেখি হয়, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক সমালোচনার ঝড় ওঠে ,কারণ যেই আল্লামা আহমদ শফীর নেতৃত্বে 2013 সালের 5 মে সারাদেশ থেকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রেমিক নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে শাপলা চত্বরে একত্রিত হয়েছিল সেই দিন এই অবুঝ মানুষ গুলোর উপরে হত্যাযজ্ঞ হয়, অবুজ শিশু থেকে শুরু করে গ্রাম থেকে আসা সরল সোজা অনেক মানুষ সেদিন প্রাণ হারায়, সেই আল্লামা আহমদ শফী সাহেব কে ব্যবহার করে তারা এমন ব্যক্তিদের থেকে সমমানের সার্টিফিকেট এর মান নিয়েছেন, যেটা দেশের অপমার জনতা মেনে নিতে পারেনি, সেই সমস্ত স্মৃতি দেশের মানুষের হৃদয় থেকে মুছে যায়নি এর কারণেই এই সমস্ত বিষয় গুলি নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল কিন্তু বিজ্ঞজনেরা বুঝতে পারেন যে এই ধরনের ভন্ড মুফতিরা শুধু সুবিধার বেলায় আছে যার কারণে তাকে মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত করা হয় , সোশ্যাল মিডিয়ার অনেক বিজ্ঞ কলামিস্ট তাদের মত হচ্ছে এই ধরনের আলেমদেরকে বয়কট করুন তাহলে তারা বুঝতে পারবে প্রতারণার ফল কি হতে পারে তাদের মত হচ্ছে যারা সুবিধার জন্য নিষ্পাপ মানুষদের রক্তের সাথে বেঈমানি করতে পারে এদের হাতে যদি কখনো দেশ যায় তাহলে এরা পুরা জাতির সাথে বেইমানি করবে ৷
তিনি চেয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে "কাওমি জননী" উপাধি দেয়ার কারণে যদি কোন রকমের মনোনয়ন পান তাহলে তিনি ইলেকশন করবেন, কিন্তু তিনি মনোনয়ন পাননি , বিষয় টি যে সুত্র ধরে এগিয়ে যাচ্ছিল তা হচ্ছে , দেশের কাওমী মাদ্রাসার আলেমদের অনেক স্বপ্ন ছিল যে তাদের সার্টিফিকেটের মান সরকারি হওয়া, এরই জের ধরে বাংলাদেশের লক্ষ আলেমের সেরে তাজ আল্লামা আহমদ শফী এর মত নিষ্পাপ একজন বৃদ্ধ মানুষের নাম করে কিছু ভণ্ড মুফতি সাহেবগণ সুবিধা ভোগ করার জন্য একটু বেশি বাড়াবাড়ি করে সমমানের সার্টিফিকেট এর সুবিধা অর্জন করেন, এই বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়েব সাইটে অনেক লেখালেখি হয়, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক সমালোচনার ঝড় ওঠে ,কারণ যেই আল্লামা আহমদ শফীর নেতৃত্বে 2013 সালের 5 মে সারাদেশ থেকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রেমিক নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে শাপলা চত্বরে একত্রিত হয়েছিল সেই দিন এই অবুঝ মানুষ গুলোর উপরে হত্যাযজ্ঞ হয়, অবুজ শিশু থেকে শুরু করে গ্রাম থেকে আসা সরল সোজা অনেক মানুষ সেদিন প্রাণ হারায়, সেই আল্লামা আহমদ শফী সাহেব কে ব্যবহার করে তারা এমন ব্যক্তিদের থেকে সমমানের সার্টিফিকেট এর মান নিয়েছেন, যেটা দেশের অপমার জনতা মেনে নিতে পারেনি, সেই সমস্ত স্মৃতি দেশের মানুষের হৃদয় থেকে মুছে যায়নি এর কারণেই এই সমস্ত বিষয় গুলি নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল কিন্তু বিজ্ঞজনেরা বুঝতে পারেন যে এই ধরনের ভন্ড মুফতিরা শুধু সুবিধার বেলায় আছে যার কারণে তাকে মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত করা হয় , সোশ্যাল মিডিয়ার অনেক বিজ্ঞ কলামিস্ট তাদের মত হচ্ছে এই ধরনের আলেমদেরকে বয়কট করুন তাহলে তারা বুঝতে পারবে প্রতারণার ফল কি হতে পারে তাদের মত হচ্ছে যারা সুবিধার জন্য নিষ্পাপ মানুষদের রক্তের সাথে বেঈমানি করতে পারে এদের হাতে যদি কখনো দেশ যায় তাহলে এরা পুরা জাতির সাথে বেইমানি করবে ৷
0 Comments